ভালোবাসার কবিতা ,তোমাকে চাই তোমাকে চাই
ভালোবাসার কবিতা ,তোমাকে চাই তোমাকে চাই
কবিতার প্রতি ভালোলাগা অনেক ছোট কাল থেকেই । আবৃতিকে ভালোবাসা তারই একটি অংশ ছিল । বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে রুমমেটের প্রেমিকের পিসি কিছুদিনের জন্য হলে দিয়ে যায় তখনই আবিষ্কার করি এই কবিতাগুলো । কবিতায় যে ভালোবাসা এতো আবেগী হয় যে , যে কোন উপমাই সেখানে খাটে সেটা সেদিন আবিষ্কার করলাম । প্রেমে পড়ে গেলাম অনেকদিন আবৃতি না করার পরও হঠাৎ করে প্রায় একটা সময় সুযোগ পেয়ে গেলাম । বিদায় এবং নবীন বরনে আবৃতি করলাম ,অনেক ছেলের হাত পা ধরে একজনকে রাজি করিয়েছিলাম যার জন্য পরে অনেক খেসারত দিতে হয়েছিল
সেই কবিতা আমি জানি না কতটা আনন্দ দিয়েছিল স্রোতাদের কিন্তু আমি অনেক আনন্দ পেয়েছিলাম । এখনও সময় পেলে কবিতা শুনি ভালো লাগে আজও শুনছি । ইচ্ছে ছিল কবিতার অডিও ফাইল আপলোডের কিন্তু সেই সুযোগ না থাকায় শুধু কবিতাই তুলে দিলাম , কার লেখা জানি না ।
ভালো লাগলে প্রিয় কাউকে উৎসর্গ করতে ভুল করবেন না ।
১।
আজ দুদিন দেখা হয়নি তোমার সাথে
তাতে কি আমি জানি তুমি ব্যস্ত ।
নিশ্চয়ই বিকেলে চুল আঁচড়াওনি ?
তুমি জানলে কি করে?
বিকেলে দেরী করে ভাত খেয়েছ !
কে বলল তোমাকে ?
দুপুরে গোসল করনি
তুমি নিশ্চয়ই মার সাথে কথা বলছ !
সারাদিন মুখ ভার করে ছিলে
ভাই কিছু বলেছে ?
চশমা বাড়িতে রেখে বাইরে গেছ
রাস্তায় দেখেছ নাকি ?
রিক্সাভাড়া দু-টাকা বেশী দিয়েছ
ও ওমা এটা কে বলল ?
সারাক্ষন টেলিফোনের কাছে ঘুরঘুর করেছ
ফোন করলেনা কেন ?
রাতে ইয়া বড় চিঠি লিখেছ ।
দিস ইজ টু মাচ এতোসব কে বলল ?
আরে পেত্নী আমিও যে সারাদিন এইসব করেছি ।
২।
আমার মনটা আকুপাকু করছে
আমারটা পাকুআকু করে ।
তোমার কথা মনে হলে আমার হার্টবিট বেড়ে যায়
আমার বিটহার্ট বাড়ে ।
তোমায় না দেখলে আমার ছটফট লাগে
আমার ফটছট লাগে ।
একদিন না দেখলে কান্না পায়
আমার নাক কাঁপায় ।
ওটা আবার কি ?
তোমার মাথা !
৩।
কাল ভীষণ চোখ ব্যাথা করছিল
আমায় সারাদিন দেখনি বলে ।
মাথাও তো ব্যাথা করছিল
আমার বুকে ওটা রাখনি বলে ।
তাহলে গলা ব্যাথা করছিল কেন ?
আমার সাথে কথা কও নি যে ।
এত বেশী চুল উঠছিল কেন ?
ওতে তাতে ঘুমাইনি যে ।
কিন্তু মনেতো ব্যাথা ছিল না
ওখানে আমি বসে ছিলাম যে ।
৪।
ওই দেখ এক শালিক
তাতে কি ?
বাসায় বকা খাব
ম হু এক শালিক মানে আমার একটি মন
তাতে কি ?
ওটা তোমার কাছে
দু শালিক ?
আমরা দুজন ?
আর তিন শালিক ?
ওটা তিন সত্যি তুমি আমার ।
আর চার ?
এক আমি দুই তুমি আর তিন চার হল আমাদের ইয়ে
পাজি কোথাকার !
৫।
স্যালাইন মানে কি জানো ?
হ্যাঁ ডায়রিয়া হলে খায়
কি দিয়ে বানায় জানো ?
এক চিমটি লবন ,গুড় ।
ভালোবাসা কি জানো ?
ওটা প্রেম করলে হয় ।
কি দিয়ে ওটা বানায় ?
এই এক চিমটি প্রেম ,এক মুঠ আদর আর এক সের চিঠি দিয়ে ।
ওমা কে বলল ?
তোমার নানী ।
হাহাহাহা
৬।
তোমরা শোন আমি পড়ে গেছি , আমি প্রেমে পড়ে গেছি ।
সমস্ত পৃথিবীর মানুষ জানুক আমি প্রেমে পড়েছি ,
আমি ভালোবাসি ।
আমি প্রেম করছি একজনের সাথে যাকে চিনেছি এইতো সেদিন ,
অথচ কি আশ্চর্য ও এখন সবচেয়ে প্রিয় আমার ।
আমার সবচেয়ে প্রিয় আমার জন্মদাত্রী সবচেয়ে কাছের মানুষটি
আমার এতো দিনের প্রিয় মানুষটি কেমন করে হয়ে গেল দ্বিতীয় প্রিয় মানুষটির তালিকায় ।
সমস্ত পৃথিবীর মানুষ জানুক আমি প্রেমে পড়েছি
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্রতম কাজের স্রষ্টা এখন আমি ।
এখন আমি ভাবাতে জানি
এখন আমি ভাবতে জানি ,
এখন আমি সাজতে জানি
এখন আমি সাজাতে জানি,
আমি রাত জাগতে জানি
এখন আমি রাত জাগাতে জানি,
এখন আমি লিখতে জানি
এখন আমি লিখাতে জানি,
জানি জানি সব জানি ।
আমি এখন হাসতে জানি
আমি পার্কে বসতে জানি ,
আমি অপেক্ষা করতে জানি
আমি অপেক্ষা করাতে জানি ,
আমি অনেক জানি জানি ।
আমি চুমু খেতে জানি
আমি হাত ধরতে জানি ,
আমি মিছে কথা কইতে জানি ।
পৃথিবীর সর্বকনিষ্ঠ ছেলেটি জানুক , আমার কাজের লোকটি জানুক আমি প্রেমে পড়েছি ।
সবচেয়ে সুন্দর কাজটি এখন আমি করছি ।
আমরা এখন লেকের ধারে বসছি
কড়া রোদ মাথায় নিয়ে ঘুরছি ,
ঢাকা শহর দুজনে ঘুরে ফিরছি
এয়ারপোর্ট রোদ চষে ফিরছি ,
চোখে চোখে কথা বলছি
মনে মনে দিন গুনছি ,
আমরা আরও কাছে আসছি ।
পৃথিবীর সর্বজ্যেষ্ঠ লোকটি জানুক , ওই টোকাই জানুক আমরা প্রেমে পড়েছি ।
তোমরা শোন আমরা প্রেম করছি
৬ নং কবিতাটি অনেক অনেক প্রিয় আমার । শুভ কামনা সব প্রেমিক প্রেমিকার জন্য । ভাষার মাসে ভালোবাসার দিনের অগ্রিম পোস্ট দিলাম
আজ দুদিন দেখা হয়নি তোমার সাথে
তাতে কি আমি জানি তুমি ব্যস্ত ।
নিশ্চয়ই বিকেলে চুল আঁচড়াওনি ?
তুমি জানলে কি করে?
বিকেলে দেরী করে ভাত খেয়েছ !
কে বলল তোমাকে ?
দুপুরে গোসল করনি
তুমি নিশ্চয়ই মার সাথে কথা বলছ !
সারাদিন মুখ ভার করে ছিলে
ভাই কিছু বলেছে ?
চশমা বাড়িতে রেখে বাইরে গেছ
রাস্তায় দেখেছ নাকি ?
রিক্সাভাড়া দু-টাকা বেশী দিয়েছ
ও ওমা এটা কে বলল ?
সারাক্ষন টেলিফোনের কাছে ঘুরঘুর করেছ
ফোন করলেনা কেন ?
রাতে ইয়া বড় চিঠি লিখেছ ।
দিস ইজ টু মাচ এতোসব কে বলল ?
আরে পেত্নী আমিও যে সারাদিন এইসব করেছি ।
২।
আমার মনটা আকুপাকু করছে
আমারটা পাকুআকু করে ।
তোমার কথা মনে হলে আমার হার্টবিট বেড়ে যায়
আমার বিটহার্ট বাড়ে ।
তোমায় না দেখলে আমার ছটফট লাগে
আমার ফটছট লাগে ।
একদিন না দেখলে কান্না পায়
আমার নাক কাঁপায় ।
ওটা আবার কি ?
তোমার মাথা !
৩।
কাল ভীষণ চোখ ব্যাথা করছিল
আমায় সারাদিন দেখনি বলে ।
মাথাও তো ব্যাথা করছিল
আমার বুকে ওটা রাখনি বলে ।
তাহলে গলা ব্যাথা করছিল কেন ?
আমার সাথে কথা কও নি যে ।
এত বেশী চুল উঠছিল কেন ?
ওতে তাতে ঘুমাইনি যে ।
কিন্তু মনেতো ব্যাথা ছিল না
ওখানে আমি বসে ছিলাম যে ।
৪।
ওই দেখ এক শালিক
তাতে কি ?
বাসায় বকা খাব
ম হু এক শালিক মানে আমার একটি মন
তাতে কি ?
ওটা তোমার কাছে
দু শালিক ?
আমরা দুজন ?
আর তিন শালিক ?
ওটা তিন সত্যি তুমি আমার ।
আর চার ?
এক আমি দুই তুমি আর তিন চার হল আমাদের ইয়ে
পাজি কোথাকার !
৫।
স্যালাইন মানে কি জানো ?
হ্যাঁ ডায়রিয়া হলে খায়
কি দিয়ে বানায় জানো ?
এক চিমটি লবন ,গুড় ।
ভালোবাসা কি জানো ?
ওটা প্রেম করলে হয় ।
কি দিয়ে ওটা বানায় ?
এই এক চিমটি প্রেম ,এক মুঠ আদর আর এক সের চিঠি দিয়ে ।
ওমা কে বলল ?
তোমার নানী ।
হাহাহাহা
৬।
তোমরা শোন আমি পড়ে গেছি , আমি প্রেমে পড়ে গেছি ।
সমস্ত পৃথিবীর মানুষ জানুক আমি প্রেমে পড়েছি ,
আমি ভালোবাসি ।
আমি প্রেম করছি একজনের সাথে যাকে চিনেছি এইতো সেদিন ,
অথচ কি আশ্চর্য ও এখন সবচেয়ে প্রিয় আমার ।
আমার সবচেয়ে প্রিয় আমার জন্মদাত্রী সবচেয়ে কাছের মানুষটি
আমার এতো দিনের প্রিয় মানুষটি কেমন করে হয়ে গেল দ্বিতীয় প্রিয় মানুষটির তালিকায় ।
সমস্ত পৃথিবীর মানুষ জানুক আমি প্রেমে পড়েছি
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্রতম কাজের স্রষ্টা এখন আমি ।
এখন আমি ভাবাতে জানি
এখন আমি ভাবতে জানি ,
এখন আমি সাজতে জানি
এখন আমি সাজাতে জানি,
আমি রাত জাগতে জানি
এখন আমি রাত জাগাতে জানি,
এখন আমি লিখতে জানি
এখন আমি লিখাতে জানি,
জানি জানি সব জানি ।
আমি এখন হাসতে জানি
আমি পার্কে বসতে জানি ,
আমি অপেক্ষা করতে জানি
আমি অপেক্ষা করাতে জানি ,
আমি অনেক জানি জানি ।
আমি চুমু খেতে জানি
আমি হাত ধরতে জানি ,
আমি মিছে কথা কইতে জানি ।
পৃথিবীর সর্বকনিষ্ঠ ছেলেটি জানুক , আমার কাজের লোকটি জানুক আমি প্রেমে পড়েছি ।
সবচেয়ে সুন্দর কাজটি এখন আমি করছি ।
আমরা এখন লেকের ধারে বসছি
কড়া রোদ মাথায় নিয়ে ঘুরছি ,
ঢাকা শহর দুজনে ঘুরে ফিরছি
এয়ারপোর্ট রোদ চষে ফিরছি ,
চোখে চোখে কথা বলছি
মনে মনে দিন গুনছি ,
আমরা আরও কাছে আসছি ।
পৃথিবীর সর্বজ্যেষ্ঠ লোকটি জানুক , ওই টোকাই জানুক আমরা প্রেমে পড়েছি ।
তোমরা শোন আমরা প্রেম করছি
৬ নং কবিতাটি অনেক অনেক প্রিয় আমার । শুভ কামনা সব প্রেমিক প্রেমিকার জন্য । ভাষার মাসে ভালোবাসার দিনের অগ্রিম পোস্ট দিলাম
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন